কর্মক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বা ICT কিকর্মক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার, ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি ICT বা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি হল প্রযুক্তিবিদ্যার এমন একটি শাখা, যার মাধ্যমে বৈদ্যেতিক উপায়ে তথ্য সংযোজন সংগ্রহ গঠন প্রচার বিতরণ ও বদলানো যায়। ICT এর বৃহৎ পরিবারের মধ্য যেসব বিষয় থাকে তা হল- 

কর্মক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার

রেডিও, টেলিভিশন, টেলিফোন, মোবাইল, বেতার ব্যাবস্থা, কম্পিউটার, নেটওয়ার্ক, হার্ডওয়ার ও সফটওয়্যার, এবং এই প্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত পদ্ধতি যেমন ভিডিও কনফারেন্সিং, ই-মেইল ও ব্লগ সহজ ভাবে বলা যায় কোন কিছুর মাধ্যমে তথ্যের উৎপত্তি সংরক্ষণ এবং প্রক্রিয়াকরণ করাকে ICT বা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বলে। আজকে আমরা কর্মক্ষেত্রে  তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ১০ টি ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করবো।

কর্মক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার

পেজ সূচিপত্রঃকর্মক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকি বিভিন্য উপায়ে। এমনকি বর্তমানে অনেক কর্মক্ষেত্রে এমন রয়েছে যা সম্পূর্ণ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নির্ভরশীল।

কর্মক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ১০ টি ব্যবহার

কর্মক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার এর মাধ্যমে কাজের সহজলভ্যতা এবং কার্যকরী ব্যবস্থা তৈরি করা যা। কর্মক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির কয়েকটি ব্যবহার নিচে দেওয়া হলো-

কম্পিউটারঃ যেকোনো ধরনের হিসাব-নিকাশ এবং অফিসের বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় এছাড়া ব্যবসার তথ্য এবং কাস্টমারদের তথ্য সঠিকভাবে সংরক্ষণের জন্য কম্পিউটারের ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ

মোবাইলঃ যেকোনো ধরনের ব্যবসায় কাস্টমারদের সাথে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য মোবাইল হল সবচেয়ে কার্যকরী প্রযুক্তি কর্মক্ষেত্রে যোগাযোগ স্থাপনে এই প্রযুক্তিটির ব্যবহার সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে

ডেটা ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যারঃ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি দ্বারা কোম্পানি বা সংস্থা এর ডেটা সংরক্ষণ, প্রবেশ, প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং ব্যবস্থাপনা সবকিছু ডেটা ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার এর মাধ্যমে করে থাকে।

কাস্টমার সার্ভিসঃ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির মাধ্যমে কাস্টমারদের প্রশ্ন উত্তর সাহায্য এবং সমস্যা সমাধান খুব অল্প সময়ের মধ্যে প্রদান করা যায়।

ই-মেইলঃ কর্মক্ষেত্রে ই-মেইলের ব্যবহার হয় যোগাযোগ স্থাপনের উদ্দেশ্যে। অর্থাৎ ইলেকট্রনিক মেইল ব্যবহার করে ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্য সিকিউর সিস্টেমে যে চুক্তি হয় তাকে ই-মেইল প্রযুক্তি বলে।

মার্কেটিং এবং বিপণনঃ টার্গেটেড গ্রাহকদের কাছে যেকোনো ধরনের পণ্য প্রোডাক্ট এবং সেবার প্রচার প্রসার করা যায় সেটাও খুব অল্প সময়ের মধ্যে এই ডিজিটাল মার্কেটিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে।

ফেসবুক ও অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়াঃ কর্মক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের অনেক সুবিধা ও প্রকার রয়েছে বিশেষ করে ফেসবুক টুইটার ইনস্টাগ্রাম ও প্রিন্টারেস্ট ইত্যাদি।

AI বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সঃ মেশিন লার্নিং, নিউরাল নেটওয়ার্ক, ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং সহ বিভিন্ন AI প্রযুক্তি কর্মক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।

কাস্টমার রিলেশনশিপ ম্যানেজমেন্টঃ একটি কোম্পানির গ্রাহকদের তথ্য সংরক্ষণ এবং ব্যবসায়িক কাজকর্ম প্রযুক্তি ব্যবহার করে গ্রাহক সেবা, এবং সম্পর্ক উন্নত করাকেই কাস্টমার রিলেশনশিপ ম্যানেজমেন্ট বলে।

ইন্টারনেটঃ এর ব্যবহার ওপরের সকল কাজগুলোই কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে হলে ইন্টারনেটের কানেকশন আবশ্যক। তাই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সবচাইতে সাফল্যের বিষয় হলো ইন্টারনেট ব্যবস্থাপনা। এটি কর্মক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

কর্মক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার কেন গুরুত্বপূর্ণ

বেশ কিছু কারণে জন্য বেশ কয়েক বছর ধরে বাণিজ্য ও কর্মক্ষেত্রে ইনফরমেশন এবং কমিউনিকেশন টেকনোলজির চাহিদা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেয়েছে-

আরো পড়ুনঃ মাসে ২৫ হাজার টাকা আয় করার উপায়

  • বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী, একই প্রযুক্তি মুখোমুখি কথোপকথনের চাহিদাকে দিন দিন কমিয়ে দেবে। এর ফলে সারা বিশ্বের অর্থনীতির উপর এর ইতিবাচক ফলাফল দেখা দিতে পারে। তাদের মতামত অনুযায়ী তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভিন্ন শিল্প জগতকে সমৃদ্ধ করতে সহায়তা করে। এর ফলে এই প্রযুক্তি যেকোনো বাণিজ্যেই তার ক্রেতাদের চাহিদা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দিতে পা। তাতে ব্যবসায়ীরা তাদের পণ্য নির্মাণে, ডিজাইনিংয়ে,সেলস এবং মার্কেটিং পরিকল্পনা সেই অনুযায়ী সাজাতে পারে।
  • এই প্রযুক্তি প্রত্যেক মানুষ, বিভিন্ন ধরনের বাণিজ্য বা অর্গানাইজেশন গুলোকে ডিজিটাল মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের তথ্য পেতে বা দিতে সাহায্য করে। আপনি আপনার যেকোন ইলেকট্রনিক যন্ত্র ব্যবহার করে ডিজিটালভাবে ইনফরমেশন পেয়ে যেতে পারবেন। এমনকি খুব সহজেই সেই তথ্য সংগ্রহ, পুনরুদ্ধার কিংবা আদান প্রদান করতে পারবেন।
  • শুধুমাত্র তথ্যই নয়, এই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির উপর নির্ভর করে রয়েছে দেশের সার্বিক বৃদ্ধি এবং উন্নয়ন। এই প্রযুক্তির সাথে জড়িয়ে আছে নানা আর্থক, অনৈতিক ও প্রযুক্তিগত দিকগুলো। যেমন অনলাইন ব্যাংকিং অনলাইন ব্যবসায় ইত্যাদি। এ যোগাযোগ প্রযুক্তি আর্থিক পরিষেবা সাধারণ মানুষের কাছে সহজলভ্য করে তুলেছে। এতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং বড় বড় কর্পোরেশন কম খরচে অনেক বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে কেবলমাত্র তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির উন্নতির ফ। এ কারণেই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানগুলোর উন্নয়ন দ্রুত হারে ঘটছে।
  • বিভিন্ন ধরনের সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এবং যোগাযোগ মাধ্যম একত্রে থাকায় কোম্পানিগুলো এবং সাধারণ মানুষ সহজভাবে চাকরির আবেদন এবং দরখাস্ত করতে পারছেন। ইন্টারনেট পরিষেবা ব্যবহার করে চাকরি খোঁজা এবং চাকরিতে নিয়োগ করা অনেক সহজ এবং কম ব্যয় সাপেক্ষ। এছাড়া সাধারণ মানুষ এই ইন্টারনেটের মাধ্যমে একসাথে একাধিক চাকরির পোষ্টের ব্যাপারে খোঁজখবর রাখতে পারেন কোনোরকম ঝামেলা ছাড়।
  • আর্থিক দিক থেকে উন্নতির পাশাপাশি শহরায়ণের ক্ষেত্রেও এই প্রযুক্তির যথেষ্ট অবদান রয়েছে। অর্থনীতির ভাষাতে এই নগরায়নে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতেও এই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি একান্ত প্রয়োজনীয়। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে সারা বিশ্বে নীতি নির্ধারকেরা সাধারণ মানুষের দ্বারা তৈরি ডিজিটাল তথ্য বিশ্লেষণ এর মাধ্যমে সহজে কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেন। এর ফলে সাধারণ মানুষের মতামত প্রত্যক্ষভাবে দেশের উন্নয়নে সাহায্য করে।

কর্মক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার গুলো কি কি

  • টেলিযোগাযোগ, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এবং অডিও-ভিজুয়াল এর মাধ্যমে একত্রিত হয়ে এই প্রযুক্তি হাওয়াই কমিউনিকেশনের জন্য কোম্পানিগুলোকে যে পরিমাণ টাকা আগে ব্যয় করতে হতো, সেটা বহুলাংশে কমে গেছে এতে করে কোম্পানির মার্জিন অনেকাংশেই বৃদ্ধি পাচ্ছে
  • প্রতিবছর প্রায় লাখ লাখ ছাত্র-ছাত্রী প্রযুক্তিবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা করে এই পেশায় নিজেদের নিযুক্ত করছে। তাই নিঃসন্দেহে বলা যায় কর্মসংস্থানে এই প্রযুক্তি যথেষ্ট উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রয়েছে।
  • এই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে কর্মক্ষেত্র গুলো তাদের কর্মচারীদের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করছে। এই প্রযুক্তি তাদের কাজের গুণগত মান বাড়াতে এবং স্বচ্ছতা বজায় রাখতেও সহায়তা করছে।
  • ব্যাংকিং সেক্টর থেকে শুরু করে মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি, বীমা কোম্পানি এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানে এই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহার কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে সাহায্য করছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় এই প্রযুক্তিতে নানা রকম সফটওয়্যার, ওয়েব ব্রাউজিং, ইন্টারনেট এক্সেস, ওয়েবসাইট তৈরি, ওয়েবসাইট মেইনটেন্যান্স এবং নানান কাজে পারদর্শী লোকের প্রয়োজন হয়। সে ক্ষেত্রে আইসিটি বর্তমানে জীবিকা নির্বাহের একটি ভালো রাস্তা।
  • এই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি পদ্ধতির নতুন তম সংযোজন হলো (AI) এ আই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার আবিষ্কার ও গবেষণা।

নিত্যদিনের প্রযুক্তি ব্যবহার যোগাযোগ মাধ্যমকে করে তুলেছে অনেক বেশি সহজ স্বাভাবিক ও জুতো এছাড়া এ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে পরিবহন ক্ষেত্রেও আনা হচ্ছে বিশাল পরিবর্তন বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিকাশ ঘটানোর উদ্দেশ্যে বর্তমানে এই টেকনোলজি এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে।

শিল্প উন্নয়নে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার

বর্তমান সময়ে শিল্প কারখানা গুলো আগের তুলনায় কয়েক ধাপ এগিয়ে কেন বলতে পারেন? এই যে আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করছি এটা কিন্তু তারই ফল। এটি একটি দেশের উন্নয়নে শিল্প যে বিশেষ ভূমিকা রাখে বলার অপেক্ষায় রাখে না। আর শিল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার ব্যাপকভাবে হচ্ছে।

শিল্প-উন্নয়নে-তথ্য-ও-যোগাযোগ-প্রযুক্তির-ব্যবহার


সুতরাং আমাদের ICT এর মাধ্যমে শিল্প উৎপাদনকে আরো দক্ষ এবং লাভজনক করে তুলতে হবে। শিল্পপতিরা ICT কে ব্যবহার করে তাদের কারখানাগুলো পরিচালনা করছে, তাদের পণ্য উৎপাদন এবং বিপণনসহ যাবতীয় কাজে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে সম্পন্ন করছে। এতে করে দেশ শিল্প খাতে এগিয়ে যাচ্ছে।

কি কি যন্ত্রের ব্যবহার দেখা যায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে

ডিজিটাল মিডিয়ার যুগে আপনি যেকোনো ধরনের ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসে অজান্তে এই প্রযুক্তির ব্যবহার করছেন। মানে স্মার্ট ফোন থেকে শুরু করে আপনার ল্যাপটপ, ডেক্সটপ, ডিজিটাল ক্যামেরা সবকিছুই এই প্রযুক্তির অন্তর্গত।

ধরুন আপনি আপনার ক্যামেরাতে একটি সুন্দর কোন দৃশ্যের ছবি তুলে আপনার মোবাইল ফোনে সেই ছবিটিকে ট্রান্সফার করলেন ক্যামেরার নিজস্ব ওয়াইফাই থেকে। তারপর ইন্টারনেট পরিষেবার মাধ্যমে আপনি আপনার ফেসবুক প্রোফাইলে ছবিটি আপলোড করলেন, একটি সুন্দর ক্যাপশন এর সাথে। ইলেকট্রনিক যন্ত্র গুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার ছবি বা তথ্য সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করলেন ইন্টারনেট বা ওয়াইফাই এর সাহায্যে। 

তাই খুব সহজেই বলা যায়, এখানে আপনি নানা ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস এবং ইন্টারনেট পরিষেবা ব্যবহার করে যে কাজটি করলেন, তা পুরোটাই সম্ভব হয়েছে এই তথ্য প্রযুক্তির ফলে। এছাড়া এই টেকনোলজিতে প্রয়োজন হয় ডাটা, হার্ডওয়ার, সফটওয়্যার, প্রসেসিং, নেটওয়ার্কিং এবং দক্ষ আইটি বিশেষজ্ঞদের।

শিক্ষা খাতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার

তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি শিক্ষা খাতে ব্যাপক পরিবর্তন এনেছে। এটি শিক্ষার্থীদের নতুন কিছু শিখতে বিশেষ সুবিধা প্রদান করছে। তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি তথা ICT ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা যেকোনো সময় যে কোন জায়গা থেকে ডেটা এক্সেস করতে পারছে। যা তাদের শেখার গতিকে আরো একধাপ এগিয়ে নিচ্ছে।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা তাদের প্রয়োজনীয় সকল তথ্য নিমিষেই পেয়ে যাচ্ছে।স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় সহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির অবাধ ব্যবহার লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

যার ফলে এসএসসি এবং এইচএসসি সহ বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের মূল্যায়ন ICT মাধ্যমে করা হচ্ছে। এটি ICT এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহারের ফলে শিক্ষার্থীরা এখন ঘরে বসেই অন্য কোন দেশের লাইব্রেরির বই পড়তে পারছে। এর ফলে তারা ডিসটেন্স লার্নিং তাদের জ্ঞানসীমা কে বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা রাখছে।

শেষ কথা

বিজ্ঞানীদের উদ্দেশ্য হলো সব ধরনের নতুন এবং পুরানো কমিউনিকেশনের মাধ্যমগুলোকে এই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির আওতায় নিয়ে এসে টিম বৃহত্তম নেটওয়ার্কিং সিস্টেমে যোগদান করা তাদের আশা রয়েছে একদিনেই আইসিটি হয়ে উঠবে আগামী প্রজন্মের নতুন ধারার যোগাযোগ মাধ্যমের পথপ্রদর্শক।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url